হায়রে যুগ তুই আর কত মোর নিবি। কোথায় তোর শেষ?
ছোট বেলায় দেখতাম মানুশের হাতে হাতে রেডিও, তখনকার যোগের রোমিওরা হাতে হাতে রেডিও নিয়ে বসে থাকতো গাছের ডালে,মাঠে,নদীর পারে,ছাদে, ষ্টলে ষ্টলে,চলতো আড্ডার মাঝে। তখন কিছু অনুষ্টানের প্রতি ছিল যুবক,রমনীদের দুর্বলতা। সারাক্ষন অমুক অনুষ্টান তমুক অনুষ্টানের পিছু ছোটতো রোমিও জুলিয়েটরা। আর গার্জিয়ানরা কম যাননি, খবর,নাটক,রান্নার আইটেম ইত্যাদি। হায়রে রেডিও ছাড়া যেন একটা দিন অকল্পনীয় ছিল তাদের। এমন কি বিয়েতে যৌতুক বলুন আর গিফট বলুন রেডিও না থাকলে নয়।
তার পর টিভির প্রভাবটাও অনেকটা এমন ছিল। রোমিও জুলিয়েট গন আগে শুধু শুনতেন ভালবাসার গল্পকথা। আর এখন দুচোখ ভরে দেখতে দেখতে নিজেকে কল্পনার নায়ক/নায়িকা বানিয়ে ভাসতে থাকেন। রাতে ঘুমের ঘুড়েও একই অবস্থা পর্দায় দেখা বিষয় গুলা চোখে ভাসিয়ে ভাসিয়ে মনের মানুষকে আপন করে নিতেন কল্পনায়।
মুরুব্বিরা কি কম, খবর শুনতেন এখন জিবন্ত দেখতে পান,রান্না বান্নার হাবিজাবি এখন দেখে শিখে ফেলতেন আরো সহজে।
এই টেলিভিশনও মাথা খেল নতুন জামাই আর শশুর/শাশুড়ি দের, ছেলের বিয়েতে টিভি ছাড়া কোন কথা নাই।
এখন কম্পিউটার, মোবাইল, যার বিবরণ দিয়ে শেষ করা যাবেনা। যে প্রেম ছিল কবুতর/পায়রার পা'কে ছুয়ে,যে প্রেম ছিল কাগজে কলমে লিখিত রচনার ন্যয়। যে প্রেম পত্র আদান প্রদানের জন্য তৃতীয় পক্ষের উপর ছিল অগাদ বিশ্বাস আর আস্থা। যে প্রেম না দেখা মানুষকে নিয়ে আসতো অতি কাছে। দুরে থেকেও কখনও অবিশ্বাস আর সন্দেহের কোন অবকাশ ছিলনা।
অতচ বর্তমান ঠিক তার উল্টো। প্রযুক্তিগত ভাবে আপনজনকে কাছে নিয়ে আসে ঠিকি কিন্তু বিশ্বাস কে মেরে ফেলছে গলা চিপটে।
গ্রামে আজো বিয়েতে মোবাইল দেওয়ার প্রচলন বিদ্যমান। মোবাইল এর উপস্থিতিতে, খেলার মাঠ গুলো আজ শুন্য পরে থাকে। রাস্তায়,হাঠে ঘাটে সবকানে বেজে উঠেছে মোবাইলে গান শুনার আওয়াজ। তার সাথে যুক্ত ইন্টারনেট, যার নেশায় আমি নিজেই নিশাচরী হয়ে গেছি।
কি অবস্থা যুগের, কোথাকার মানুষ আজ কোথায় উঠে এসেছে। জানিনা আর কি দেখব যুগের সাথে বসবাসকালে।
যুগ যুগ মানুষ গুলো কত যান্ত্রিকী হয়ে যাচ্ছে। যন্ত্রের প্রেমে হাবুডুবু হাবুডুবু করছে। আর কল্পনায় আকছে মনের মানুশের ছবি।
ছোট বেলায় দেখতাম মানুশের হাতে হাতে রেডিও, তখনকার যোগের রোমিওরা হাতে হাতে রেডিও নিয়ে বসে থাকতো গাছের ডালে,মাঠে,নদীর পারে,ছাদে, ষ্টলে ষ্টলে,চলতো আড্ডার মাঝে। তখন কিছু অনুষ্টানের প্রতি ছিল যুবক,রমনীদের দুর্বলতা। সারাক্ষন অমুক অনুষ্টান তমুক অনুষ্টানের পিছু ছোটতো রোমিও জুলিয়েটরা। আর গার্জিয়ানরা কম যাননি, খবর,নাটক,রান্নার আইটেম ইত্যাদি। হায়রে রেডিও ছাড়া যেন একটা দিন অকল্পনীয় ছিল তাদের। এমন কি বিয়েতে যৌতুক বলুন আর গিফট বলুন রেডিও না থাকলে নয়।
তার পর টিভির প্রভাবটাও অনেকটা এমন ছিল। রোমিও জুলিয়েট গন আগে শুধু শুনতেন ভালবাসার গল্পকথা। আর এখন দুচোখ ভরে দেখতে দেখতে নিজেকে কল্পনার নায়ক/নায়িকা বানিয়ে ভাসতে থাকেন। রাতে ঘুমের ঘুড়েও একই অবস্থা পর্দায় দেখা বিষয় গুলা চোখে ভাসিয়ে ভাসিয়ে মনের মানুষকে আপন করে নিতেন কল্পনায়।
মুরুব্বিরা কি কম, খবর শুনতেন এখন জিবন্ত দেখতে পান,রান্না বান্নার হাবিজাবি এখন দেখে শিখে ফেলতেন আরো সহজে।
এই টেলিভিশনও মাথা খেল নতুন জামাই আর শশুর/শাশুড়ি দের, ছেলের বিয়েতে টিভি ছাড়া কোন কথা নাই।
এখন কম্পিউটার, মোবাইল, যার বিবরণ দিয়ে শেষ করা যাবেনা। যে প্রেম ছিল কবুতর/পায়রার পা'কে ছুয়ে,যে প্রেম ছিল কাগজে কলমে লিখিত রচনার ন্যয়। যে প্রেম পত্র আদান প্রদানের জন্য তৃতীয় পক্ষের উপর ছিল অগাদ বিশ্বাস আর আস্থা। যে প্রেম না দেখা মানুষকে নিয়ে আসতো অতি কাছে। দুরে থেকেও কখনও অবিশ্বাস আর সন্দেহের কোন অবকাশ ছিলনা।
অতচ বর্তমান ঠিক তার উল্টো। প্রযুক্তিগত ভাবে আপনজনকে কাছে নিয়ে আসে ঠিকি কিন্তু বিশ্বাস কে মেরে ফেলছে গলা চিপটে।
গ্রামে আজো বিয়েতে মোবাইল দেওয়ার প্রচলন বিদ্যমান। মোবাইল এর উপস্থিতিতে, খেলার মাঠ গুলো আজ শুন্য পরে থাকে। রাস্তায়,হাঠে ঘাটে সবকানে বেজে উঠেছে মোবাইলে গান শুনার আওয়াজ। তার সাথে যুক্ত ইন্টারনেট, যার নেশায় আমি নিজেই নিশাচরী হয়ে গেছি।
কি অবস্থা যুগের, কোথাকার মানুষ আজ কোথায় উঠে এসেছে। জানিনা আর কি দেখব যুগের সাথে বসবাসকালে।
যুগ যুগ মানুষ গুলো কত যান্ত্রিকী হয়ে যাচ্ছে। যন্ত্রের প্রেমে হাবুডুবু হাবুডুবু করছে। আর কল্পনায় আকছে মনের মানুশের ছবি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন