নবী হওয়ার আগে থেকেই রাসূলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাদিক ও আমীন অর্থাৎ সত্যবাদী ও আমানতদার
বলে প্রসিদ্ধ ছিলেন। তাঁর সবচেয়ে বড় দুশমনও তাঁর কাছে আমানত রাখতে
প্রস্তুত ছিল। এমনকি তিনি যখন মক্কা ছেড়ে মদীনায় হিজরত করলেন তখনও তাঁর
কাছে মক্কাবাসীর আমানত গচ্ছিত ছিল এবং সে আমানত মালিকদের কাছে ফিরিয়ে
দেওয়ার জন্য তিনি আলী রা.কে মক্কায় রেখে গিয়েছিলেন।

মানুষের মধ্যে অনেকের দ্বীনদারীতা থাকলেও অনেকের মাঝে আমানতদারিতার অভাব রয়েছে প্রচণ্ড রকমের ! কারো টাকা একবার পকেটে গেলে তো সেটাকে বিনা ফাতাওয়ায় নিজের টাকা ভাবতে শুরু করে দেয় ! সাধারণত আমানতের অর্থ এই মনে করা হয় যে, কেউ আমার কাছে কিছু অর্থ-সম্পদ গচ্ছিত রাখল এবং আমি তা হেফাযত করে রাখলাম। এরপর যখন সে তা ফেরত চাইল তখন তা ফেরত দিলাম। আর খেয়ানত অর্থ এ সম্পদ ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করে ফেলা।
নবুওয়ত লাভের (নবী হওয়ার) আগে থেকেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাদিক ও আমীন অর্থাৎ সত্যবাদী ও আমানতদার বলে প্রসিদ্ধ ছিলেন। তাঁর সবচেয়ে বড় দুশমনও তাঁর কাছে আমানত রাখতে প্রস্তুত ছিল। এমনকি তিনি যখন মক্কা ছেড়ে মদীনায় হিজরত করলেন তখনও তাঁর কাছে মক্কাবাসীর আমানত গচ্ছিত ছিল এবং সে আমানত মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি আলী রা.কে মক্কায় রেখে গিয়েছিলেন। তো এটা ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিশেষ গুণ, যা মক্কার কাফেরদের মাঝেও প্রসিদ্ধ ছিল। হাদীসে আমানতের খেয়ানত করাকে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুনাফিকের খাছলত বলে আখ্যায়িত করেছেন। সুতরাং একজন মুসলমানের মাঝে কখনোই এগুলো থাকতে পারে না।
আল্লাহপাক কুরআনে কারিমের ২৩ নাম্বার সূরার ”সূরা-মু’ মিনুনে”র শুরুতে প্রকৃত মুমিনের কয়েকটি গুণাবলী উল্লেখ করার মধ্যে একটি গুন উল্লেখ করে বলেন, وَالَّذِينَ هُمْ لِأَمَانَاتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَاعُونَ
এবং যারা আমানত ও অঙ্গীকার সম্পর্কে হুশিয়ার থাকে। [সুরা মু’মিনুন: ৮] মোটকথা,আমানত এমন একটি গুণ, যার মাধ্যমে একজন মুসলমান প্রকৃত মুসলমান হয়। সুতরাং, তাঁর উম্মত হওয়ার দাবিই হল আমানত রক্ষার বিষয়ে বিশেষভাবে মনোযোগী হওয়া।

মানুষের মধ্যে অনেকের দ্বীনদারীতা থাকলেও অনেকের মাঝে আমানতদারিতার অভাব রয়েছে প্রচণ্ড রকমের ! কারো টাকা একবার পকেটে গেলে তো সেটাকে বিনা ফাতাওয়ায় নিজের টাকা ভাবতে শুরু করে দেয় ! সাধারণত আমানতের অর্থ এই মনে করা হয় যে, কেউ আমার কাছে কিছু অর্থ-সম্পদ গচ্ছিত রাখল এবং আমি তা হেফাযত করে রাখলাম। এরপর যখন সে তা ফেরত চাইল তখন তা ফেরত দিলাম। আর খেয়ানত অর্থ এ সম্পদ ফেরত না দিয়ে আত্মসাৎ করে ফেলা।
নবুওয়ত লাভের (নবী হওয়ার) আগে থেকেই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাদিক ও আমীন অর্থাৎ সত্যবাদী ও আমানতদার বলে প্রসিদ্ধ ছিলেন। তাঁর সবচেয়ে বড় দুশমনও তাঁর কাছে আমানত রাখতে প্রস্তুত ছিল। এমনকি তিনি যখন মক্কা ছেড়ে মদীনায় হিজরত করলেন তখনও তাঁর কাছে মক্কাবাসীর আমানত গচ্ছিত ছিল এবং সে আমানত মালিকদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য তিনি আলী রা.কে মক্কায় রেখে গিয়েছিলেন। তো এটা ছিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিশেষ গুণ, যা মক্কার কাফেরদের মাঝেও প্রসিদ্ধ ছিল। হাদীসে আমানতের খেয়ানত করাকে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুনাফিকের খাছলত বলে আখ্যায়িত করেছেন। সুতরাং একজন মুসলমানের মাঝে কখনোই এগুলো থাকতে পারে না।
আল্লাহপাক কুরআনে কারিমের ২৩ নাম্বার সূরার ”সূরা-মু’ মিনুনে”র শুরুতে প্রকৃত মুমিনের কয়েকটি গুণাবলী উল্লেখ করার মধ্যে একটি গুন উল্লেখ করে বলেন, وَالَّذِينَ هُمْ لِأَمَانَاتِهِمْ وَعَهْدِهِمْ رَاعُونَ
এবং যারা আমানত ও অঙ্গীকার সম্পর্কে হুশিয়ার থাকে। [সুরা মু’মিনুন: ৮] মোটকথা,আমানত এমন একটি গুণ, যার মাধ্যমে একজন মুসলমান প্রকৃত মুসলমান হয়। সুতরাং, তাঁর উম্মত হওয়ার দাবিই হল আমানত রক্ষার বিষয়ে বিশেষভাবে মনোযোগী হওয়া।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন