বিন্দু বিন্দু হয়েই ঝরে যেতে চাই সকল অন্তর আত্মার টানে

মাইকিং:

মাইকিং

সম্মানিত পাঠক আপনাকে স্বাগতম আমাদের ব্লগে । আমরা আপনাদের সেবায় দেশ বিদেশের বাচাইকৃত ওয়েবসাইট থেকে মুল্যবান তথ্য ও প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সংগ্রহ করে এক সাথে প্রকাশ করে থাকি । আপনাদের সহযোগিতাই হবে আমাদের একমাত্র প্রেরনা । ধন্যবাদ ....

slider

মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইউটিউব’র ভিডিও ডাউনলোড করুন, অসাম একটি অ্যাপস দিয়ে, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য

আজ আমি আপান্দের সাথে শেয়ার করব কিভাবে ইউটিউব এর ভিডিও ডাউনলোড করবেন ,আমাদের দেশ বাংলাদেশ থেকে , সুপার আপস । আপনার আন্দ্রইড মোবাইল এর জন্য  ।।  আপ্পস টির নাম হলঃ  TubeMate
youtube apps
আমরা এখন সবাই জানি যে আমাদের দেশ থেকে ইউটিউব যাও যায় না । আমরা ইউটিউব কে ফেসবুক এর মতই ভালবাসি । ইউটিউব ছাড়া আমরা অনেক কষ্টে দিন পার করি । আমরা এরি মধ্যে  কম্পিউটার রে অনেক সফটওয়্যার বা টিপস ব্যবহার করে ইউটিউব ব্যবহার করছি এবং ডাউনলোড করছেন । আমরা যারা মোবাইল চালাই তাদের জন্য , অনেক খারাপ ব্যাপার যে আমরা ইউটিউব ব্যবহার করতে পারছি না , যাও পারিছি কিন্তু ডাউনলোড করার জন্য মনের মত ভাল আপস পাইনা । আর নই এই না পাওয়া বেধনা । আজ আমার দেওয়া আপসটি ব্যবহার করে আপনার মনের মত করে ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করুন।
সফটওয়্যার টি এখন টপ ১০০ আপস এর মধ্যে আছে । আমরা যারা আন্দ্রইড ব্যবহার করি তাদের জন্য   এই আপসটি সুপার । তু এখুনি ডাউনলোড করে নিন এই অসম আপসটি । আর এঞ্জয় করুন ইউটিউব ভিডিও।

লিঙ্ক আপডেট দেওয়া হল ............ এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন
http://www.mediafire.com/?g1abg8i4wp361yv

কিভাবে ব্যবহার করবেন এই আপসটিঃ

  • অন্য সব আপস এর মতই আপনি এই আপসটি আপনার আন্দ্রইড মোবাইলে ইন্সটল দেন ।
  • তার পর আপসটি চালু করেন । ১-২ মিনিট ওয়েট করুন , আপসটি চালু হয়ে অটু ইউটিউব যাবে । এবার আপনার পছন্দের ভিডিও টি তে ক্লিক দেন । তার পর আপনি আপনার  মোবাইল এর ডান কোনায় দেখেন " সবুজ একটি ছবি " দেখতে এরকম
  • apk

এখন থেকে WINDOWS স্টার্ট দিলেই আপনার নাম ধরে ডাকবে।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই?
ভালো তো?
আজ আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম
মজার একটি টিউন নিয়ে। হ্যা ঠিকই ধরেছেন! এখন
থেকে আপনার windows যখনই স্টার্ট দিবেন তখনই
আপনার নাম ধরে ডাকবে আর আপনাকে welcome
জানাবে, পুরো হলিউড ফিল্ম এর মত। ট্রিকটা খুবই
ছোট,খুবই মজা আর সবচেয়ে বড় কথা হল
এটা করতে আপনার কোনো সফটওয়্যার ডাউনলোড
করতে হবে না। তো চলুন শুরু করা যাক!!
প্রথমে আপনার নোটপ্যাড ওপেন করুন
আর নোটপ্যাড ওপেন
করতে RUN অপশনে যেয়ে টাইপ
করুন NOTEPAD এবং ENTER চাপুন।
এখন আপনার নোটপ্যাডে নিচের
কোডটি কপি করে পেস্ট করুন।
Dim speaks, speech
speaks="Welcome to your
pc, Username "
Set speech=CreateObject
("sapi.spvoice")
speech.Speak speaks
এবার লাল চিহ্নিত usrname
কেটে দিয়ে আপনার নাম বসিয়ে দিন।
এবার এটিকে .vbs নামে সেভ করুন
যেমন =welcome.vbs
খেয়াল রাখবেন .vbs এই লেখাটুকু যেন
ঠিক থাকে।
এবার windows 8,7 vista ব্যাবহার
কারীরা এই ফাইলটিকে নিচের
দেখানো ফোল্ডার অনুযায়ী মুভ করুন।
C:Users>Username>AppData>Roaming>Microsoft>Windows>Start
Menu>Programs>Startup.
NOTE : যদি appdata ফোল্ডারটি খুজে না পান
তাহলে বুঝতে হবে আপনার ফোল্ডারটি হাইড
করা আছে সে ক্ষেত্রে আপনি ফোল্ডারটি unhide
করে নিন এভাবে= Organize >> Folder and search
options >> view >> show hidden files, folders and
drives
এবার XP ব্যাবহার
কারীরা .vbs
ফাইলটি নিচে দেখানো ফোল্ডার
অনুযায়ী মুভ করুন।
C:>Documents and Settings>All Users>Start
Menu>Programs>Startup.
ব্যাস! এবার আপনার পিসি রিস্টার্ট দিন আর দেখুন
ম্যাজিক!
মজা না?

ডট টিকে হতে নিজের নামে একটি ফ্রি ডোমেইন লুফে নিন! সাথে থাকছে A-Z টিউটোরিয়াল!!

বন্ধুরা আশা করি ভাল আছেন। আজকের টিউনে আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে টিকে সাইট হতে ডোমেইন নিবেন এবং তাহা ব্লগ/ওয়েব সাইটে কাজে লাগাবেন। অপরদিকে যারা গুগল ব্লগস্পট সাইটে কাজ করছেন তাদের ব্লগ লিংক টিকে সাইটে যোগ করে ছোট করে নিতে পারেন।

ডট টিকে সম্পর্কে একটু ধারনা:

আসলে ফ্রি ডোমেইন রেজি: করার জন্য বিভিন্ন সাইট রয়েছে।তার মধ্যে অন্যতম ফ্রি ডোমেইনের সাইট হল ডট টিকে।  ডট টিকে সাইটের অবস্থান অর্থাত হেড কোয়ার্টার হল-ইউরো খ্যাত অর্থনীতি প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী রাষ্ট্র সুইজার ল্যান্ডের নীল সাগরের মধ্যে ছোট্ট একটা দ্বীপে। অবশ্য দ্বীপটা অনেক আধুনিক ডিজিটাল। সেখানে সুইজার ল্যান্ডের টিকে সাইট সহ বেশ কিছু নামি-দামি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের রিজিওনাল অফিস রয়েছে। অবশ্য এখানে সার্ভার-হোস্ট বাংকার রয়েছে এই সবুজ-নীল টিলা ভূমিতে। ডট টিকে সাইটে গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৩.৫ মিলিয়ন। প্রতিদিন এখানে ৫০০-১০০০ ইউজার রেজি: করছেন। ডট টিকে কর্তৃপক্ষ বর্তমানে বেশ কিছু সাইটকে তাদের রিসেলার/মনিটরিং হিসাবে নিয়োগ প্রদান করেছে। ফলে, এখানে বর্তমানে ডোমেইন রেজি: করলে তাহা অন্য প্রভাইডার হিসাবে শো করছে। 
এবার আসুন তাহলে দেখে নিই কিভাবে আপনি একটি ফ্রি ডোমেইন নিবেন।
১ম ধাপ: প্রথমেই সাইটে যান এখানে। তারপরে সেখানে আপনার ওয়েব সাইট বা ব্লগের যে নাম দিতে চান সেটি দিয়ে Go বাটনে ক্লিকি করুন। যেমন আমি ব্লগের নাম দিব pchelplab24.tk। যেহেতু আমি ডট টিকে সাইট হতে ডোমেইন ফ্রী নিচ্ছি সেহেতু আমার সাইটের এড্রেস হবে http://www.pchelplab24.tk

আপনার ডোমেইন নেমটি যদি অন্য কেউ নিয়ে থাকে তাহলে আপনাকে মেসেজ দেখাবে তখন আরেকটি নেম ট্রাই করবেন।
২য় ধাপ:
আপনি যদি আপনার ব্লগ স্পট সাইটকে টিকে ডোমেইনের সাথে করতে চান তাহলে Forward this domain to অপশনটি সিলেক্ট করে ব্লগ সাইটের ঠিকানা দিতে হবে যেমন: abdullahinfolab.blogspot.com। অপরদিকে আপনার যদি ফ্রি/পেইড হোস্টিং থেকে থাকে তাহলে সেখানে ডোমেইন যোগ করতে হলে Use DNSনির্বাচন করতে হবে। তবে আমার দৃষ্টিতে সহজভাবে রেজি: করার জন্য আপনি ১ম অপশনটি তথা Forward this domain to অপশনটির মাধ্যমে করুন। আরেকটি মজার ব্যাপার হল: অন্য যে কারোর ব্লগ ঠিকানা কিংবা কাল্পনিক ব্লগের ইউ.আর.এল দিতে পারেন। (মূল ব্লগ মালিকের কোন সমস্যা হবেনা, কেননা, আপনার ব্লগের DNS কেউ জানে না)

যদি Use DNS ব্যবহার করতে চান তাহলে Use DNS1 রেডিও বাটনে ক্লিক করুন। এবার Your Own DNS2 এ ক্লিক করুন। তারপরে দেখুন Server Name নামে দুইটি ফিল্ড আছে। এখানে আমি প্রথমটিতে দিয়েছি এবং দ্বিতীয়টিতে দিয়েছি যথাক্রমে-
ns1.hostmight.com
ns2.hostmight.com
আপনি যেখানে হোস্টিং করবেন হোস্ট প্রভাইডার আপনাকে এই দুটি কি হবে জানিয়ে দিবে। আমি যেহেতু  hostmight হতে হোস্টিং নিয়েছি তাই সেটির সার্ভার নেম ইউস করে দেখালাম।

এবার Registration length এ 3 months5 কে 12 months সিলেক্ট করে দিন। এর ফলে আপনার ডোমেইন নেমটি ১বছরের জন্য রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে যাবে। এর বেশী করা যায় না। পড়ে আপনাকে রিনিউ করে নিতে হবে। তারপরে ক্যাপচা6 দিন। তারপরে নিচে Sign Up বাটন পাবেন সেখানে ক্লিক করুন।
৩য় ধাপ: এখন একই পেজের নিচে নতুন কিছু অপশন আসবে। আপনি এই অপশন ব্যবহার করে আপনার অন্য কোন একাউন্ট যেমন ফেসবুক, ইয়াহু, গুগল ব্যবহার করে একাউন্ট খুলতে পারে।
যদি এই সিস্টেমে ওপেন করতে চান তাহলে ইন্টারনেট ব্রাউজারে নতুন ট্যাব নিয়ে আপনার যে কোন একটি মেইল (যেমন: গুগল) একাউন্ট লগইন করে রাখতে হবে। এবার Sign in using Account with এ-গিয়ে গুগল সিলেক্ট করলে গুগল মেইল রিডাইরেক্ট হয়ে একাউন্ট ক্রিয়েট হয়ে যাবে। তবে এটি  ব্যতিত  অন্যভাবে ওপেন করতে চান তাহলে ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করে একাউন্ট ক্রিয়েট করাই ভাল।
সুতরাং এ পর্যায়ে আপনি email address1 এ ক্লিক করুন। তারপরে দেখবেন ইমেইল এড্রেস লেখার একটি ফিল্ড আসবে। সেখানে Email address2 দিয়ে NEXT3 এ ক্লিক করুন।

Your Name4 ঘরে আপনি আপনার নাম দিন। Password5 এবং Password (again)5 এর ঘরে আপনার পাসওয়ার্ড টাইপ করুন। Create Account6  বাটনে ক্লিক করুন।

৪র্থ ধাপ: আপনার কাজ শেষ। আপনি আপনার ইমেইল-এ যান। সেখানে একটি কনফার্মেশন মেইল দেখবেন। অনেক সময় ইমেইল্টি ইনবক্সে নাও পেতে পারেন, তাই জাংক ফোল্ডার ও চেক করবেন।

৫ম ধাপ: এবার ডট টিকে আপনাকে যেই ইমেইল পাঠাবে সেখান হতে Confirmation Code1 কপি করুন। তারপরে ভেরিফিকেশন লিংকে2 ক্লিক করুন। তারপরে নতুন একটি ট্যাব ওপেন হবে। সেখানে কনফারমেশন কোডটি পেস্ট করে Confirmation বাটনে ক্লিক করুন।

আপনি এখন চাইলে http://www.dot.tk সাইটে গিয়ে Email Address & password দ্বারা লগিন করে দেখতে পারেন। ব্যাস কাজ শেষ।

লগইন করে ডোমেইন প্যানেলে গিয়ে আপনার ডোমেইনের যাবতীয় কাজ যেমন: ব্লগে রিডাইরেক্ট, সার্ভার/ডিএনএস পরিবর্তন সহ সকল কাজ করতে পারবেন। এর ডোমেইন প্যানেল অনেকটাই পেইড ডোমেইন অনুরুপ। পরবর্তী টিউনে টিকে ডোমেইন আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
জ্ঞাতব্য বিষয়সমূহ:
১। আপনার ডোমেইন যে মেয়াদের জন্য রেজি: করেছেন সেই মেয়াদ পরিপূর্ণ হবার ১ সপ্তাহ পূর্বে নতুন করে রিনিউ করতে পারবেন। সুতরাং এইভাবে যতদিন ইচ্ছা ততদিন পর্যন্ত চালাতে পারবেন। যেখানে অন্য ফ্রি ডোমেইনে এই সুযোগ দেওয়া হয়না।
২। এখানে ফ্রি টিকে ডোমেইনকে কিছু অর্থ প্রদান করে সেখানে পেইড হিসাবে অপারেট করতে পারবেন। পেইড হিসাবে বছরে ৯ ডলার করে দিতে হয়।
৩। যদি টিকে ডোমেইন নিয়ে সেই সাইট যদি এডাল্ট কিংবা অবৈধ সাইট বানান, তাহলে ডোমেইনটি ব্লক হয়ে যেতে পারে।
৪। যদি সাইটে একদম ভিজিটর না থাকে তাহলে আপনার নামে রেজিকৃত ডোমেইন বাতিল হতে পারে। সুতরাং প্রতি মাসে কম করে হলেও সর্বনিম্ন ট্রাফিক ভিউ ৫০ থাকতে হবে। ৩ ও ৪ নং অপশনের পলিসী যদি সঠিকভাবে মেনে চলেন তাহলে আপনার ডোমেইন হারানোর ভয় নাই।
৫। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ডোমেইনটি বাতিল করে দেন তাহলে সাথে সাথে তা অন্য কোন ব্যক্তি তার নামে রেজি: করে নিতে পারবেন।  সেক্ষেত্রে কোন ওজর/অভিযোগ টিকে কর্তৃপক্ষ গ্রহন করবে না।

আপানর Web Design টি এবার দেখুক সবাই

আপনি নিঃশ্চয় জানেন  যে আপনার design  কে অনলাইন এ সবাই কে দেখাতে হলে অব্যশই আপনার একটা ডোমেইন আর একটা হোস্টিং কিনতে হবে। web design  এ যারা নতুন তাদের জন্য আজ আমার এই লেখা।  যাই হোক কথা না বাড়িয়ে পুরো প্রসেস টা আপনাদের  বলছি । এই প্রসেস গুলো ফলো  করার পর আপনি পেয়ে যাবেন ১টি ফ্রি ডোমেইন এবং একটা ফ্রি হোস্টিং। তাহলে আসুন.............
At first  এই লিংক টা তে যান। .
http://www.dot.tk/en/index.html?lang=en

এবার আপনার কাঙ্খিত domain name  টি  করুন তারপর GO তে ক্লিক করুন। ডোমেইন টি available থাকলে এমন দেখতে পাবেন।

সেখান থেকে use DNS এ ক্লিক করুন।

এবার your own DNS এ ক্লিক করুন।

এই তো আপনি পেরেছেন। এবার আপনার browser এ নতুন tab খুলুন।
এই লিংক এ যান।
http://www.000webhost.com/
এটি দেখতে এমন

এখান থেকে free hosting order করুন।
এবার form এ একটু আগে যে ডোমেইন নাম টি রেজিস্ট্রেশন করলেন সেটি কপি করে paste করুন  www বাদ দিয়ে।
তারপর প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন গুলো দিন। এবং OK করুন।   নিচের  মত

এবার আপনার ইমেইল একাউন্ট টি ওপেন করুন আরেক টি tab এ।
000webhost.com   থেকে ইমেইল দেখতে পাবেন। না পেলে wait করুন।
সেখান থেকে রেজিস্ট্রেশন conform করতে তাদের দেয়া লিংক টা  তে প্রবেশ করুন। তাহলে এমন দেখতে পাবেন।

এবার go to Cpanel লিংক এ যান। সেখান থেকে view account details লিংক এ যান।

নিচের মত দেখতে পাবেন

তারপর Nameserver  details  থেকে  information টুকু কপি করুন  এবং  আগের tab টি ওপেন করুন এবং সেখানে  server name  ও IP  address এক এক করে paste করুন।  এরপর registration length  ১২ months সিলেক্ট করুন

well done...........
এবার সব তথ্য দিন এবং signup  করুন।
অবস্যই আপনার email address দিয়ে। {N.B:as your wish}
এরপর আপনার ইমেইল চেক করুন। registration কনফর্ম করুন।  সাবাস  আপনি পেরেছেন।
এবার শুধু অপেক্ষার পালা।  ১০ মিনিট -২৪ঘন্টা। তারপর আপনার ডোমেইন টি Active  হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Payoneer থেকে ফ্রী তে Master Card + ফ্রী ২৫ Dollar নেয়ার দুনিয়ার সবচেয়ে টিউটরিয়াল , নেই কোন ঝামেলা, ফ্রীলেন্সার অ্যাকাউন্ট লাগবে না । স্টেপ by Step ছবি সহ । (মেগা টিউন)(সাথে বোনাস রয়েছে ফ্রী তে paypal খুলা এবং ভেরিফায় করা । )




এই ডিজিটাল যুগে ২ বছরের পুলাপানদের ও মাষ্টার কার্ড লাগে । কেও করে প্রয়োজনে আবার কেও করে লইয়া ঘুরার জন্য / খেলার জন্য (আমার মত ) ।

তাই জাতে বাচ্চারাও এই মাষ্টার কার্ড পেতে পারে সেই জন্য এই টিউটরিয়াল । এইটা একবার পরলে আপনি ও একটা কার্ড বানাতে পারবেন । সাথে রয়েছে ফ্রী ২৫ ডলার । এর আগের টিউনে জানতে চাইছিলাম কারো কার্ড লাগবে নাকি  , অনেকেই বললেন লাগবে ,তাই অনেক JSC এর চাপ এও টিউন টা করলাম ।  তো সুরু করি ।>

১।আগেই না কিছু কথা আসে ।  দয়া করে পরুন । ২৫ ডলার ফ্রী তে পাওআর জন্য অবশ্যই রেফারেল লিংক দিয়ে রেজিস্টার করতে হবে । কিন্তু টেকটিউন এর টিউন করার টার্ম এ বলা হয়েছে কোন প্রকার অ্যাফিলিয়েট লিংক, ইউআরএল শর্টেনার বা সর্টলিংক (Short Link) ব্যবহার করা যাবে না। তাই এখন আপ্নারাই বলেন ,রেফার লিংক না দিলে কিভাবে ২৫ ডলার পাবেন । এই আপনারা জাতে ২৫  ডলার পেতে পারেন আবার জাতে টিউন করার টার্ম ও না ভাঙ্গে টার উপায় বার করছি । আপনারা জারা ফ্রী ২৫ ডলার চান না তারা  এই লিংক এ জান > Click Here  । Sine Up এ ক্লিক করেন ।
এতে আপনারা শুধু কার্ড পাবেন । ফ্রী ২৫ ডলার পাবেন না।
কিন্তু জারা কার্ড এবং  ২৫ ডলার ২ টাই  ফ্রী তে নিতে চান তাদের জন্য কি লিংক দিমু? রেফারেল লিংক দেওা যাবে না । আবার রেফারেল লিংক ছাড়া ২৫ ডলার ফ্রী ও পাবেন না ।
তাই একটা বুদ্ধি বার করছি । টেকটিউন এর টিউমেন্ট এর টার্ম এ নাই যে কোন প্রকার অ্যাফিলিয়েট লিংক, ইউআরএল শর্টেনার বা সর্টলিংক (Short Link) ব্যবহার করা যাবে না।সুতরাং লিংক টা আমি ২য় টিউমেন্ট এ দিচ্ছি । জাদের ২৫ ডলার ফ্রী তে দরকার তারা ২য় কমেন্ট এর লিংক এ জান এবং Sine Up এ ক্লিক করেন ।এতে আপ্নারাও ২৫ ডলার পাবেন । আমিও ২৫ ডলার পাব আর টিউনের টার্ম ও ভাংবে না ।
১.১
২।নিচের ছবির মত করে First Name ,Last name ,Email Address  , Date of Birth দিন । এবং Next এ ক্লিক করুন ।
[নোটঃ  First name ,last name এবং Date of birth যে government আইডি কার্ড এ জেইটা আসে সেইটাই দিবেন  । অন্য বানানে নাম দিলে বা অন্য birth date দিলে কাজ হবে না ]
৩। তাঁর পর নতুন পেজ এ নিচের ছবির  মত করে  Country এ বাংলাদেশ , address এ আপনার ঠিকানা এবং  Postal/Zip এ আপনার আলাকার postal/zip কোড  দিন । আপনার এলাকার postal/zip code না জানলে এইখানে ক্লিক করে দেখে নিন > Click Here
[ নোটঃ adress and postal/zip কোড ঠিক মতন দিবেন । নাইলে কিন্তু কার্ড আপনার হাতে পাবেন না । ]
৪।আবার আপনার ইমেইল অটো আপনার ইউসার নেম হবে । পাসওয়ার্ড এর ঘরে পাসওয়ার্ড দিন এবং  security question সিলেক্ট করে টার answer লিখুন ।টার পর Next এ ক্লিক করুন ।  না বুজলে নিচের ছবি দেখুন ।
৫।এখন ১ম বক্স এ National Id select করেন । ২য় বক্স এ  আগে থেকে লিখা থাকবে । আর নতুন করে কিছু লিখতে হবে না । লিখা না থাকলে page টার screenshot দিয়া এই খানে কমেন্ট এ বলবেন  । আর ৩য় বক্স এ Id card এর নাম্বার টা দিবেন । ভুল জেনো না হয় । ৪র্থ বক্স এ Bangladesh select করেন । টার পর শেসের ৩টা টিক বক্স এ টিক দেন । Finish এ ক্লিক করেন ।
৬। আপনার অ্যাকাউন্ট এ লগইন করুন । 2nd and 3rd security question এড করার জাইগা পাবেন । সেইখানে সিকুরেটি কুইসন এবং টার উত্তর এড করুন ।
৭। ব্যাস  ,এখন প্রায় কাজ শেষ হইয়া গেসে । ২-১ দিন এর মদ্ধে আপনার এপ্লিকেসন accept করা হবে এবং আপনাকে মেইল  করা হবে । মেইল এ govornment আইডি upload করার লিংক থাকবে। সেইখান থেকে id card er scan copy upload দিবেন । না দিলে ভেরিফায় হবে না .
কাজ শেষ  ,এখন ২-৩ সপ্তাহের মদ্ধে কার্ড পেয়ে জাবেন । আপনার বারিতে না আসলে প্রতি সপ্তাহে একবার ডাক অফিস এ চেক করতে পারেন । আমার আব্বু কে ডাক পিউন চিনত তাই আমাদের বারিতে দিয়ে গেসে ।
===========================================================================
আমি এই টিউটরিয়াল করার জন্য আবার একটা কার্ড বানাইলাম । কার্ড কিভাবে অ্যাক্টিভ করতে হয় তা আমি কার্ড পাওার পড়ে বলব । কারন ততোক্ষণে আপনারা কার্ড হাতে পেয়ে জাবেন । না ঠাক ,এখনি বলি> জেই খাম এ করে আসবে সেইখানে একটা কাগজে লেখা আছে কিভাবে  অ্যাক্টিভ করতে হবে ।
নিচের মত হবে >
===========================================================================

এখন আসি  ফ্রী ২৫ ডলার প্রসঙ্গে :

যে কোন ভাবে আপনার কার্ড এ ১০০ ডলার  payment করুন ।  প্রথম ১০০ ডলার  জমা হওার সাথে সাথেই আপনি পাবেন ফ্রী ২৫ ডলার । কিন্তু আপনি যদি পার্সোনাল ভাবে কার্ড এ লোড করেন / অন্ন কার্ড থেকে এই কার্ড এ টাকা Transfer করেন তাহলে ১০০
ডলার পাথাইলেও  ২৫ ডলার পাবেন না । এই ২৫ ডলার নিতে অবশ্যই কোন সাইট হতে payment নিতে হবে ।  100 ডলার payment এর মাদ্ধমে জমা হলেই পাবেন ফ্রী২৫
ডলার ।
===============================================================
কিভাবে paypal বানাবেন এবং এই কার্ড দিয়া paypal appruve করবেন তা পরবর্তী টিউন এ দেওা হবে ।
===============================================================
অনেকে বললেন তাই কষ্ট করে কয়েক ঘন্টা  লাগিয়ে টিউন টা করলাম । যদি ২ মিনিট ব্যয় করে একটা কমেন্ট করেন তাহলে অনেক খুসি হব ।কোন সমস্যা হলে কমেন্ট এ বলেন ।
এছারাও >

মোবাইলের ভুলে যাওয়া/অজানা লক কোড সহজেই বের করে ফেলুন !!

মাঝে মাঝে আমরা আমাদের মোবাইলের লক কোড ভুলে যাই। তখন আমাদের চিন্তার আর শেষ থাকে না। আবার যারা 2nd Hand সেট কিনে তাদের মাঝে মাঝে অনেক সমস্যা পোহাতে হয় লক কোড না জানার কারনে। এই সমস্যা দূর করার জন্যই আমার আজকের এই লেখা।আপনাদের এই কাজটা করতে হবে Unlock Me সফ্টটা দ্বারা। ডাউনলোড
ডাউনলোড শেষে সফ্টটা আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে নিন। এবার লক কোড বের করার পালা। কাজটা খুবই সহজ।প্রথমে সফ্টটা ওপেন করুন।
screenshot0078.jpg screenshot0079.jpg
এবার Option থেকে Unlock এ ক্লিক করুন।
screenshot0080.jpg
এবার সফ্টটা অটোমেটিক বিভিন্ন কোড বসিয়ে বসিয়ে আপনার আসল কোড বের করে ফেলবে। এরকম প্রতিটা কোড বসিয়ে বসিয়ে বের করতে সফ্টটার 5-8 মিনিটের মত লাগবে। এত সময় অপেক্ষা করা বিরক্তকর বিধায় আপনি সফ্টটা কার্যরত অবস্থায় Minimize করে রাখুন। যখন আপনার লক কোড পেয়ে যাবে তখন সফ্টটা অটোমেটিক একটা আওয়াজ করবে। আপনি তখন সফ্টটা Meximize করুন। দেখবেন আপনার লক কোড প্রদর্শন করছে। আমার লক কোড 00000 তাই Unlock Code: 00000 দেখাচ্ছে।
screenshot0081.jpg

এখন আপনি ভুলে যাওয়া অথবা আপনার অজানা যে কোন Memory Card এর Password খুলুন খুব সহজে !!!!

আশা করি সবাই ভাল আছেন। কঠোর সাধনার মধ্যে আমাদের অনেক নৈতিকতা আছে। তাই এখন থেকে আপনি আপনার Mobile or Camerar Memory card এর password ভুলে গেলে অথবা অন্যেরটা বাহির করার জন্যে আপনাকে আর দোকানে বা অনেক কষ্ট করতে হবে না। আপনি নিজেই এখন একাই কাজটি করতে পারবেন শুধু ছোট্র একটি Software এর মাধ্যমে। আপনাকে যা করতে হবে...........................................
# আপনার একটি Nokia 2nd or Symbiyan version set থাকতে হবে।যেমন Nokia n70. অথবা এই Software টি যে যে সেটে install হয়।
ডাউনলোড করুন
এই link এর [MMC PasswordFinder SymbianOS8 v1.00.sis] এই software টি Download করে Mobile এ Install করুন। তারপর software টি ওপেন করে Option menu থেকে Restore করুন। ব্যস পেয়ে যাবেন আপনার Memory card এর মূল্যবান PASSWORD.
# একই site হতে [N70 Torch v1.05 (Cracked).sis] download করুন। এছাড়াও এ site এ আপনি অনেক মূল্যবান
software পাবেন।

আপনার ভুলে যাওয়া Apple iPod এর PassCode টি সহজে Reset করুন। কোন সফটওয়্যার ছাড়া।

সালাম আর শুভেচ্ছা দিয়ে শুরু করছি আজকের টিউন। জানি না পাঠকদের কাছে কেমন লাগে । ভাল মন্দ যাই আল্লাহ্‌ নামে শুরু করছি "আপনার ভুলে জাওয়া Apple iPod এর PassCode কে সহজে Reset করুন" আজকের টিউনটি।
আপনি যদি আপনার অ্যাপল আইপড পর্দার লক passcode combination ভুলে যান তাহলে আপনার অ্যাপল আইপড এর কোন ডাটা ক্ষতি ব্যতীত আপনার Old Password পরিবর্তন করতে পারবনে। অনুরূপ ভাবে iPod Volume lock PIN পরিবর্তন করতে পারবেন। এই জন্য আপনাকে iPod File-system এর lock setting পরিবর্তন করতে হবে Device store থেকে। আর এ কাজগুলো করতে আপনাকে নিচের Tips টি লক্ষ করুন।

১। প্রথমে আপনার iPod টি Computer এর সাথে Connect করুন।
২। এখন আপনার Computer এর Hidden ফাইল Enabled আছে কি না তা নিচ্চিত করুন। আর যদি না করা থাকে, তাহলে Enable করে দিন। ( My Computer>Tools>Floder Options>View>Show hidden files and folders.
৩. My Computer থেকে iPod Device ওপেন করুন। ("iPod_Control >Device" folder.





৪। এখানে _locked নামে একটা ফাইল দেখবেন। ফাইলটাকে Renameকরে _Unlockd ফাইল নামে Save করে Notpat এর মাধ্যমে ওপেন করুন। Password কে Reset করতে All Contents delete করে Save করুন।


৫। এখন iPod কে Computer থেকে Eject করে বাহির করুন।
৬। এখন আপনার iPod Screenlock দেখুন Disable.

কম্পিউটার ভেঙ্গে চুরমার করে দিন

আমার সাথে কেউ লাগবেন নাকি ? এই ভুল করলে আপনি পস্তাইবেন। কারন আপনি নিজেই একবার দেথুন-
নিচের লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
http://www.mediafire.com/?lytkmmnqyqm
এবার সফটওয়্যারটি চালু করুন। এবার মাউসের বাম বাটন চাপলেই বুঝতে পারবেন কত ধানে কত চাল। মাউসের ডান বাটন চাপলে এই সফটওয়্যার এর আরো অপশন পাবেন।
[বি: দ্র: ভয়ের কোন কারন নেই। এগুলো শুধু মজা]
ad

আপনার iPhone,iPod ,iPad এ গান ,ভিডিও, অ্যাপ লোড করুন iTunes ছাড়া !

আসসালামু আলাইকুম ।
অনেক দিন পর আবার টিউন করতে বসলাম . কেমন অাছেন ? অাশাকরি অাল্লাহর রহমতে ভালই অাছেন।
আজ আমি আপনাদের কে দেখাব কিভাবে আপনি আপনার   iPhone, iPod , iPad  এ গান ,ভিডিও, অ্যাপ লোড  করতে  পারবেন  iTunes  ছাড়া ।
প্রথমে , সফটওয়ার টি ডাউনলোড করে নিন। তারপর স্বাভাবিক ভাবে ইন্সটল করুন।
সফটওয়ার টি রান করুন ......
iOS Device Management

Application Market of Appandora

Music Management for iPod/iPad/iPhone

Video Management for iPod/iPad/iPhone

Photo Management for iPod/iPad/iPhone

Apps Management for iPod/iPad/iPhone

File System Management for iPod/iPad/iPhone

Manage Contacts, Notes, Bookmarks and Messages

আজ এ পর্যন্ত কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন আর  পোস্ট টি   ভাল লাগলে

জীবন জয়ী একজন নিকোলাসের গল্প শুনুন, পজিটিভ এবং দৃঢ় মনোভাব থাকলে সব প্রতিকুলতা ভেঙ্গে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায় – নিক বোয়েসিস




ভেবে দেখুনতো একটি শিশু যদি হাত কিংবা পা ছাড়া জন্ম গ্রহন তাহলে ব্যপারটা কেমন দাড়ায়। কোন হাত নেই কাউকে জড়িয়ে ধরার, কারো হাতের একটু স্পর্শ পাবার অথবা কারো হাত ধরে সামনের দিকে এগিয়ে যাবার। বলুনতো সেই মানুষটির যদি কোন পা না থাকে তাহলে কী হতে পারে। চিন্তা করে দেখুন সেই মানুষটির কথা যে জীবনে কোন দিন আনন্দে নাচতে পারবে না, হাটতে পারবে না, দৌড়াতে পারবে না এবং দু’পায়ে ভর দিয়ে দাড়াতে পারবে না। পুরো ব্যপারটি যদি একজন মানুষের ক্ষেত্রে হয় তাহলে কেমন হয় - যার দু’হাত নেই, দু’পা নেই। তাহলে সে মানুষটির কাছে জীবনের মানে কী দাড়াতে পারে। জীবনকে নিয়ে সে মানুষটির স্বপ্ন দেখা কী উচিত ? সে কী সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে এতো সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে ? প্রিয় পাঠক, চলুন যেনে নেই এমন একজন মানুষ সম্পর্কে যিনি আমাদের কাছে অনুকরনীয় ব্যক্তিত্ত হতে পারেন কারন আমাদের হাত আছে, পা আছে । তাছাড়া আমাদের ১৬ কোটি জনসংখ্যার ছোট এই দেশটিতে অসংখ্য মানুষ রয়েছে যারা বিকলাঙ্গতায় ভুগছেন অর্থাৎ যাদের দু’হাত, দু’পা নেই। যারা স্বপ্ন দেখতে পারে না, সামনের দিকে এগিয়ে যা্ওয়ার জন্য কারো উৎসাহ পায় না, জীবনটাই যাদের কাছে অভিশাপ । সে ধরনের মানুষদের জন্য নিকোলাস হতে পারেন স্বপ্ন পুরুষ, অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।১৯৮২ সালে অষ্টেলিয়ার মেলবোর্নের একটি হাসপাতালে এক আজব শিশুর জন্ম হয়েছিল যার নাম নিকোলাস। পুরো নাম নিক বোয়েসিস (Nick Vujicic) । নিকের জন্মের পুর্ব মুহুর্ত্তে তার বাবা-মা স্বপ্ন দেখেছিল, তাদের আদরের সন্তান জন্ম হবে আরও দশটি শিশুর মতোই স্বাভাবিক। কিন্তু নিকের জন্মের পর নিকের মা যখন তার আদরের সন্তানকে প্রথম স্পর্শ করেছিল তখন নিকের বাবা-মায়ের স্বপ্ন ভেঙ্গে গিয়েছিল। কারন এরকম অস্বাভাবিক সন্তান কারো কাম্য নয়। নিকের অস্বাভাবিক জন্মের কারন চিকিৎসকগন কিছুতেই খুজে বের করতে পারলেন না। নিকের মায়ের গর্ভবর্তী অবস্থায় শারীরিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা নিরিক্ষার রির্পোট দেখা হলো, নিকের বাবা-মায়ের বংশের ইতিহাস বৃত্তান্ত খুজে দেখা হলো কিন্তু কোন কারন পাওয়া গেলো না। সূতরাং নিকের বাবা-মাকে মেনে নিতে হলো নিক অস্বাভাবিক এবং বিকলাঙ্গ । নিকের পরিচয় হলো বিকলাঙ্গ শিশু। নিকের পিতা পোস্টার বরিস বোয়েসিস এবং মা ডুসকা বোয়েসিস কখনোই আশা করেননি তাদের সন্তান এভাবে বিকলাঙ্গ শিশু হয়ে জন্মাবে। নিকের বাবা-মায়ের একটাই চিন্তা তাদের সন্তান নিক কিভাবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করবে ?নিকের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে চরম হতাশার মধ্যে পড়ে যায় নিকের বাবা-মা। এভাবেই নিক এক চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে বড় হতে থাকে। যেহেতু নিক ছোট বেলা থেকেই চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে বেড়ে উঠেছিল, সূতরাং কেউ কোন দিন কল্পনা করতে পারেনি বিকলাঙ্গ এই সুন্দর শিশুটি একদিন পৃথিবীর সব মানুষকে যারা বিকলাঙ্গ নয় কিংবা বিকলাঙ্গ সবাইকে অন্যভাবে বাঁচার পজেটিভ স্বপ্ন দেখাবে, পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার আহবান জানাবে।
ব্যাপারটা সত্যিই অতুলনীয় মনে হয় প্রাপ্ত বয়স্ক নিক যখন জীবনের এই পর্যায়ে এসে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন সংস্থায় হাজার হাজার মানুষের সামনে বক্তব্য রেখে পজেটিভ স্বপ্ন দেখার পথ দেখায় তখন আমাদের মতো স্বাভাবিক মানুষদের বিবেকে নাড়া দেয়। জীবন জয়ে যারা চরম হতাশায় পতিত, যারা জীবনে বিভিন্নভাবে ব্যর্থ হয়ে জীবনকে অর্থহীন মনে করছেন তাদের জন্য একজন বিকলাঙ্গ শিশুর আহবান সত্যিই উল্লেখযোগ্য। নিক বর্তমানে আমাদের পৃথিবীতে সব বয়সের মানুষকে প্রেরনা ও উৎসাহ দেওয়া এক কিংবদন্তি নায়কের নাম।শৈশব থেকে কৈশর পার হয়ে জীবনের এই পর্যায়ে আসতে নিককে কঠিন সংগ্রাম করে সকল ধকল সহ্য করে আজকের অবস্থানে আসতে হয়েছে । নিক কখনো কখনো চরম হতাশায় পড়েছেন যখন নিক শৈশবে স্কুলে বন্ধুদের সাখে খেলতে পারতেন না, কেউ যখন নিকের সাথে বন্ধুত্ব করতে আসতো না । কৈশরে এসেও নিক সম্পূর্ন একাকী হয়ে পড়েন কারন এই বিকলাঙ্গ শিশুটিকে প্রতিমূহুত্বে বিভিন্ন্ প্রশ্নের মুখোমুকি হতে হতো। সেই দিন গুলোতে নিক প্রায়ই তার জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে প্রায়ই ভাবতেন। নিকের বয়স যখন সাত বছর স্কুলের সেই দিনগুলোতে নিক তখন চরম হতাশ হয়ে কৃত্রিম অঙ্গ-পতঙ্গের কথাও একবার ভেবেছিলেন। কারন কিশোর নিক তখন অন্য দশটি শিশুর মতো চলাফেরা করার নেশায় মত্ত ছিলেন। নিকের দেহে ইলেকট্রনিকস অঙ্গ-পতঙ্গের ট্রায়াল করা হয়েছিল কিন্তু সেখানেও বাধলো বিপত্তি কারন নিক সেসব ভারি অঙ্গ-পতঙ্গ নিয়ে স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারতেন না। অসহায় নিক কৃত্রিম অঙ্গ-পতঙ্গ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। নিক পৃথিবীকে বেঁচে থাকার আশায় তার বিকলাঙ্গতাকে পুঁজি করে স্বপ্ন দেখতে লাগলো বড় হতে হবে, কিছু করতে হবে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হবে।
এভাবেই নিক যখন বড় হতে লাগলো তখন সে তার বিকলাঙ্গতাকে জয় করতে শিখলো। নিক নিজেই তার সব প্রতিবন্ধকতাকে জয় করার জন্য নিজেই নিজের সমস্যা সমাধানের জন্য পথ বের করতে লাগলো। দু’হাত এবং দু’পা না থাকলেও নিক নিজে নিজেই বের করলো কিভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে, চুল সুন্দর করে আচড়াতে হবে, কম্পিউটারে ব্রাউজ করতে হবে, সাতার কাটতে হবে। নিক এখন নিজের মতো করে অনেক কিছুই করতে পারে। নিকের জীবনে এভাবেই সফলতা আসতে লাগলো যখন সে সব অনাকাঙ্কিত পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শিখলো। স্কুলে নিক যখন ক্লাস সেভেন এ উঠলো নিক তখন ক্লাস ক্যাপ্টেন নির্বাচিত হলো। একই সাথে নিক স্টুডেন্ট কাউন্সিলর হিসেবে বিভিন্ন ধরনের কাজ শুরু করে জনকল্যানমুলক কাজ করতে লাগলো এবং বিকলাঙ্গ শিশুদের সমস্যা সমাধানে উৎসাহ ও প্রেরনাদায়ক বিভিন্ন কর্মসূচী পরিচালনা করতে শুরু করলো।স্কুলের আঙ্গিনা শেষ করে নিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করলো ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জনের জন্য। নিক অর্থনীতি ও একাউন্টিং বিষয়ে ডিগ্রি গ্রহন করলো মাত্র উনিশ বছর বয়সে। এরপর নিক তার স্বপ্ন সফল করার জন্য এবং বিভিন্নস্তরের মানুষকে উৎসাহ ও উদ্দিপনা দেওয়ার জন্য বিভিন্ন সেমিনার, সভায় মটিভেশনাল বক্তব্য এবং নিজের জীবনের ঘটে যাওয়া বাস্তব ঘটনাগুলো গল্প আকারে উপস্থাপন করতে শুরু করলো। নিক বলতো আমি আমার বেঁচে থাকার স্বার্থকতা খুজে পেয়েছি, আমার স্বপ্নের মধ্যে। আমি ভাবতাম পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি মোকাবেলা করে কিভাবে সফল হতে হবে। নিক বিশ্বাস করতো - জীবনে সফল হওয়ার জন্য একটি জিনিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর তা হচ্ছে - Attitude. আমাদের জীবন সংগ্রামে সফল হতে হলে Attitude সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।নিকের জীবন জয়ের পেছনে যাদের অবদান, যাদের সাহার্য্য নিয়ে নিক আজ জীবনের সকল সীমাবদ্ধতা জয় করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তাদের মধ্যে নিক তার পরিবারের সকল সদস্য, কাছের কয়েকজন বন্ধু-বান্ধব, এবং সর্বোপরী নিকের শিক্ষকদের কথা বার বার করে স্বীকার করেন। নিকের বলতে যা কিছু ছিল তা হচ্ছে জীবনকে চরম অবস্থায় বেঁচে থাকার খুব বেশী পজেটিভ চিন্তা এবং জীবন জয়ের স্বপ্ন। জীবন জয়ের স্বপ্নকে পুঁজি করে আরও সৃষ্টিশীল কিছু করাই নিকের জীবনের লক্ষ্য।
২০০৫ সালে নিক অষ্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ সম্মানের ‘Young Australian of The Year’’ এওয়ার্ড পান। সামাজিক এবং জাতীয় পর্যায়ে অবদানের জন্য অষ্ট্রেলিয়ান সরকার সর্বোচ্চ সামাজিক এবং রাষ্ট্রিয় পুরুস্কার হিসেবে নিককে এ ধরনের একটি এওয়ার্ড দিয়ে সম্মানিত করেন। মূলত সামাজিক এবং রাষ্ট্রিয়ভাবে দেশের মানুষকে বিভিন্ন কাজে উৎসাহিত করার জন্য অষ্ট্রেলিয়ায় সর্বোচ্চ সম্মানের এ পুরুস্কারটি নিকের জীবনের বড় একটি অর্জন।
নিকের বয়স এখন ২৭ বছর। স্বপ্ন ও উৎসাহের সাথে নিক পার করেছেন জীবনের ২৭ বসন্ত। ২৭ বছর পার হতে নিককে কতো কঠিন সময় পার হতে হয়েছে তা সহযেই ধারনা করা যায়। কারন এ ২৭ বছরে বিভিন্ন ধরনের কাজ সম্পূর্ণ করতে নিক কখনো উৎসাহিত হয়েছেন আবার কখনো হৃদয়ে নেমে এসছে হতাসা, গ্লানি এবং বিষন্নতা। সমাজপতিদের ধারনা ছিল - এ বিকলাঙ্গ শিশুটি আর কী করতে পারবে ? সুতরাং বোঝাই যায় তাদের কাছ থেকে নিক কতোটুকু সাহার্য পেয়েছেন। তবুও নিক দমে যাননি। দেখতে চেয়েছেন জীবনকে খুব কাছ থেকে। চলার পথে বহু সাধনা, কাজের সমন্বয়, নিকটজনের উৎসাহ এবং মনের ভিতর জেগে থাকা স্বপ্ন নিয়ে শুধু সামনের দিকে ছুটে চলার স্বপ্ন দেখেছেন নিক। নিক যখন তীব্র উৎসাহের সাথে কোন ভাল কাজ সম্পর্ণ করেছেন তখন নিকের মনে হয়নি তার দু’পা নেই, দু’হাত নেই। ২৭ বছর বয়স কী দূর্দান্ত, কতো উৎসাহের বয়স স্বপ্নবাজ এ চিরতরুনের চোখে কারন মাত্র ২৭ বছর বয়সে নিক যে কাজ গুলো সম্পূর্ণ করেছেন একজন সুস্থ, সবল লোক যাদের দু’হাত, পা রয়েছে তারা ৫২ বছর বয়সেও এতো কাজ করতে পারেননি। তবুও নিক তৃপ্ত নন। নিক শুধু ছুটে চলছেন কারন তাকে সামনের দিকে যেতে হবে বহুদুর কারন এখনো অনেক কাজ বাকী। সম্প্রতি নিক ব্রিজবেন থেকে ছুটে গেছেন অষ্ট্রেলিয়ায়, ক্যালিফোর্নিয়ায় এবং সেখান থেকে আমেরিকায়। কারন নিক এখন একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার প্রেসিডেন্ট। এছাড়াও নিকের নিজের একটি কোম্পানী রয়েছে যার মাধ্যমে নিক বিভিন্ন স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, বিভিন্ন সংস্থায় মানুষকে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের উৎসাহ, উদ্দিপনামুলক বক্তব্য রাখেন। নিকের কোম্পানীর নাম - Attitude is Altitude. নিক মটিভেশনাল বক্তব্য রাখতে শুরু করেন যখন নিকের বয়স মাত্র ১৯ বছর। নিক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করেছেন, পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ শুনেছে নিকের কথা, নিক অকপটে বলেছেন তার জীবনের বয়ে চলা সংগ্রামের কথা। নিক বিভিন্ন বয়সের মানুষকে বিশেষ করে স্কুল, কলেজের ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক, যুবক, ব্যবসায়ী নারী পুরুষসহ সবাইকে উদ্দিপিত করেছেন, উৎসাহিত করেছেন, স্বপ্ন দেখাতে পেরেছেন। নিককে নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সাংবাদিক, টেলিভিশন চ্যানেল। নিককে নিয়ে তৈরী হয়েছে বিভিন্ন ধরনের তথ্য চিত্র। নিক তার কর্মকান্ড পরিচালনা করতে যেয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক নেতা নেত্রীদের সাথে দেখা করা এবং আলাপ করার সুযোগ পেয়েছেন। ২০১০ সালের মধ্যে নিক পৃথিবীর প্রায় ২০টি দেশে তার কর্মকান্ড নিয়ে মটিভেশনাল বক্তব্য রাখবেন।নিক তার বিভিন্ন দেশে যাত্রা পথে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন প্রশ্নের মুখোমুখি হন। কতোগুলো প্রশ্ন শুনে নিক উৎসাহিত বোধ করেন আবার অনেকগুলো প্রশ্ন শুনে নিক কষ্টও পান। তবুও নিককে এগিয়ে যেতে হবে কারন সেতো পৃথিবীর অন্যরকম এক স্বপ্নবাজ যুবক। নিককে প্রায়ই একটি প্রশ্ন করা হয় - কিভাবে আপনি হাসতে পারেন ? নিক বলেন - স্বাভাবিক যাদের দু;হাত পা আছে তারা জীবনে অনেক কিছুর স্বাদ পেয়েছে এবং তারা যখন দেখে দু;হাত পা ছাড়া একজন মানুষ কতো স্বাচ্ছন্দভাবে জীবন অতিবাহিত করছেন তা অনুভব করলে আমার মুখে হাসি আসতেই পারে। জীবনকে দেখতে হবে পজিটিভ ভাবনা থেকে, চিন্তা দিয়ে । তাহলে জীবনের সব কষ্ট, না পাওয়ার ব্যথা বলতে কিছু থাকবেনা। নিক যখন পৃথিবীর কোন এক প্রান্তে তার মটিভেশনাল বক্তব্য নিয়ে উপস্থিত হন তখন উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশ্য করে বলেন স্বপ্ন কতো বড় হওয়া প্রয়োজন এবং স্বপ্ন দেখার গুরুত্ব কতো বেশী। নিক সবাইকে চ্যালেন্জ দিয়ে বলেন যেকোন সমস্যা যতো বড়ই হোক না কেনো তা সমস্যা হিসেবে না দেখে সুযোগ হিসেবে দেখলে সকল দূর্ভেদ্য সমস্যাও অতিক্রম করা সম্ভব। নিক তার নিজের জীবনকে সমস্যা হিসেবে না দেখে দেখেছেন সুযোগ হিসেবে। নিক বলেন যদি তার হাত পা থাকতো তাহলে হয়তো তার এ ধরনের কাজ করার সুযোগ হতো না। নিকের এ জীবনে যতোটুকু সফলতা অর্জিত হয়েছে মূলত তার স্বপ্ন ও পজিটিভ চিন্তা থাকার কারনেই সম্ভব হয়েছে। নিক আরও যোগ করে বলেন মানুষের সফলতার পিছনে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ফেক্টর হচ্ছে Attitude । Attitude বা মনোভাব অথবা বলতে পারেন মানসিকতা হচ্ছে জীবনকে পরিবর্তনের সবচেয়ে শক্তিশালী ফেক্টর। পজিটিভ মনোভাব বা মানসিকতা থাকলে জীবনের যে কোন সমস্যা অতিক্রম করে সাফল্যের চূড়ায় ওঠা সম্ভব। জীবন নিয়ে ভয় ভীতি, শংকা, সন্দেহ, অবিশ্বাস ইত্যাদি থাকলে জীবন আমাদের ধীরে ধীরে পঙ্গু হয়ে যেতে পারে। ব্যাপারটা হচ্ছে এরকম দু’হাত আছে, দু’পা আছে, সবকিছু আছে তবু কেনো যেনো আমরা পঙ্গুত্ববরন করে আছি।যাইহোক আপাতদৃষ্টিতে দেখলেতো মনে হবে নিক একজন পঙ্গু মানুষ। প্রশ্ন হচ্ছে - নিক কী ভাবে তার এ জীবন নিয়ে ? নিক বলেন - আমি আমার এ জীবনকে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করেছি। সে তার বুদ্ধিমত্তা, স্বপ্ন, মেধা, কল্পনাশক্তি ইত্যাদি দিয়েই তার পঙ্গুত্বকে জয় করেছে। নিক মনে করেন তার সবকিছু আছে। জীবনের এ অবস্থায় বিকলাঙ্গ বলে কোন কিছু টের পান না নিক। নিক শুধু জানেন স্বপ্ন দেখতে হবে শেষদিন পর্যন্ত, করে যেতে হবে সবকিছু যা কিছু আছে মননে। তবেই জীবনের স্বার্থকতা। সত্যিকার অর্থে বলতে গেলে নিক আমাদের জন্য উৎসাহ উদ্দিপনার জীবন্ত এক কিংবদন্তি নায়ক। জয় হোক নিকের। জয় হোক পৃথিবীর সকল স্বপ্নবাজ মানুষের।
ব্লগডিজাইন © 2014 মেঘদল (আরাফাত রহমান রানা)
^